সব কিছু
facebook lakshmipur24.com
লক্ষ্মীপুর বৃহস্পতিবার , ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বড় প্রকল্প পাশ তবুও শঙ্কায় এলাকাবাসী; ৩০ বছরে মেঘনায় বিলীন লক্ষ্মীপুরের ২শ ৪০ বর্গকিমি

বড় প্রকল্প পাশ তবুও শঙ্কায় এলাকাবাসী; ৩০ বছরে মেঘনায় বিলীন লক্ষ্মীপুরের ২শ ৪০ বর্গকিমি

বড় প্রকল্প পাশ তবুও শঙ্কায় এলাকাবাসী; ৩০ বছরে মেঘনায় বিলীন লক্ষ্মীপুরের ২শ ৪০ বর্গকিমি

বিগত ৩০ বছরে মেঘনা নদীর ধারাবাহিক ভাঙ্গনে লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগর উপজেলার প্রায় ২শ ৪০ বর্গকিলোমিটার এলাকা বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে শুধু গত ১০ বছরেই মেঘনায় বিলীন হয়েছে ১শ ৭০ বর্গকিমি এলাকা। এ সময় ভিটেমাটি হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় লক্ষাধিক বাসিন্দা। গত দশ বছরের ভাঙ্গনের হার পূর্বের দশ বছরের তুলনায় বেড়েছে প্রায় ৩ গুণ।

ভাঙ্গন ঠেকাতে বাঁধ নির্মাণের জন্য গত ১ জুন তারিখে ৩ হাজার ৮৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। কিন্ত বড় প্রকল্পটি অনুমোদন হলেও পূর্বের আরেকটি প্রকল্পের অভিজ্ঞতার কারণে এলাকার বাসিন্দারা শঙ্কায় রয়েছেন। স্থানীয় এলাকাবাসী, জনপ্রতিনিধি, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের সংশ্লিষ্ট জনের সাথে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

এমন পরিস্থিতিতে ভাঙ্গন কবলিত মেঘনাপাড় এলাকায় প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে স্থায়ী ও টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবী করছে এলাকাবাসী। অন্যদিকে নদী ভাঙ্গনের শিকার হতে পারে এমন লোকদের আগাম তথ্য সংগ্রহ করে তথ্যব্যাংক গড়ে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করতে পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

বড় প্রকল্প অনুমোদন হওয়ার পরেও এলাকাবাসী কেন শঙ্কায় এমন বিষয় কয়েকজনের সাথে কথা হয়। এলাকার বাসিন্দা সাজ্জাদ রহমান জানান,

২০১৪ সালের ৫ আগস্ট একনেকের বৈঠকে উক্ত এলাকায় ৩৭ কিমি বাঁধ নিমার্ণে ১৩শ ৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের অধীন প্রথম পর্যায়ে ১শ ৯৮ কোটি টাকা অনুমোদন দিয়েছিল একনেক। ২০১৪ সাল হতে শুরু হওয়া প্রকল্পটি ২০১৯ সালের জুন মাসে শেষ করার সময় সীমা নির্ধারণ ছিল। কিন্ত প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১শ ৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দু উপজেলায় সাড়ে পাঁচ কিমি বাধঁ নির্মাণ শেষ হয় ২০১৭ সালের মার্চ মাসে। এরপর কোন কারণ ছাড়াই পুরো প্রকল্পটি গোপনে বাতিল হয়ে যায়। সেখানে সেনাবাহিনী দিয়ে নির্মিত সাড়ে চার কিমি বাঁধ ভালোভাবে তৈরি হয়। কিন্ত একই সময়ে ঠিকাদার দিয়ে তৈরি করা ১ কিমি. বাঁধে ৮ বার ধস নামে। অন্যদিকে প্রকল্প চলাকালীন সময়েও বহু এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে যায়।

মোঃ শাকিল নামের আরেকজন জানান,

প্রকল্পটি বাতিল হওয়ার পর ২০১৭ সাল থেকে এলাকাবাসী আবারো দাবী দাওয়া নিয়ে মাঠে নামে। সেই প্রেক্ষিতে চলতি জুন মাসে পূর্বের সাড়ে তেরশ কোটি টাকার স্থলে বর্তমানে ৩ হাজার ৮৯ কোটি টাকা অংকে প্রকল্পটি অনুমোদন হয়।

এবার স্থানীয়দের আশঙ্কা হচ্ছে, প্রকল্পের কিছু অংশ বাস্তবায়নের পর যদি আগের মতো প্রকল্পটি বিশ্রাম নেয় বা বাতিল হয়ে যায়? আবার বর্তমান প্রকল্পটি যদি সেনাবাহিনী দিয়ে না করানো হয়, তবে তা আগের ১ কিমি. মতোই মানহীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
রামগতি উপজেলার বালুর চর গ্রামের গৃহহীন বিবি রুপজান জানান, গত ২ বছর যাবত ভাঙ্গনের পাশাপাশি নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে নদীতে অস্বাভাবিক জোয়ার। চলতি বছরে আরেকটি নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে জোয়ারের পানিতে অতিরিক্ত লবণাক্ততা।
স্থানীয়ভাবে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর সদর এবং কমলনগর উপজেলার পশ্চিম সীমানার উত্তর-দক্ষিণ এবং রামগতি উপজেলার পশ্চিম ও দক্ষিণ বরাবর মেঘনা নদী বহমান। কমলনগরে মেঘনার দৈর্ঘ্য ১৭ এবং রামগতিতে ২০ কিলোমিটার। দুই উপজেলার ৩৭ কিলোমিটার মেঘনা নদীর কূল প্রতিনিয়ত ভাঙ্গছে। ভাঙ্গনের ইতিহাস এবং নানা তথ্য উপাত্ত থেকে দেখা যায় বিগত সময়ের তুলনায় গত ১০ বছরে মেঘনা নদী ভাঙ্গনের হার তিনগুণ বেড়েছে।
১৯৯১ সালের আদমশুমারী প্রতিবেদনে সাবেক রামগতি (রামগতি-কমলনগর) উপজেলার আয়তন ছিল ৬৬৩ বর্গকিলোমিটার। ২০ বছর পর ২০১১ সালের আদমশুমারী প্রতিবেদনে সে আয়তন উল্লেখ করা হয় ৫৯৪ বর্গকিলোমিটার। তাতে দেখা যায় ২০ বছরে মেঘনায় বিলীন হয়ে যায় ৬৯ বর্গকিলোমিটার। ২০১১ সালের পর আর কোন আদমশুমারী হয়নি। এর মধ্যে এ অঞ্চলে নদী ভাঙ্গনের গতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

ভাঙ্গন কবলিত ইউনিয়ন পরিষদগুলোর চেয়ারম্যানরা জানিয়েছে, ভাঙ্গনের তীব্রতায় গত ৫ বছরেই বিলীন হয়েছে কমলনগর উপজেলার ৪ ইউনিয়ন পরিষদের ১৫টি ওয়ার্ড। ভূমি অফিসের দেয়া তথ্যে জানা যায়, সেগুলোতে মোট ভূমি ছিল ৭০ বর্গকিলোমিটার। বর্তমানে ভাঙ্গছে কমলনগর উপজেলার ৬ ইউনিয়নের ১৬টি ওয়ার্ড, রামগতি উপজেলার ৬ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ৩৪টি ওয়ার্ড এবং সদর উপজেলার একটি ইউনিয়নের ২টিসহ মোট ৫০টি ওর্য়াড। প্রত্যেকটি ইউনিয়নের ভূমি অফিসের পৃথক তথ্যে দু উপজেলার আংশিক ভাঙ্গা ওয়ার্ডগুলোতে প্রায় ১শ বর্গকিলোমিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস এবং চেয়ারম্যানদের দেয়া তথ্য ও সরেজমিনে হিসেবে করে দেখা যায়, গত ৩০ বছরের প্রথম ২০ বছরে ৭০ বর্গকিলোমিটার এবং পরের ১০ বছরে এ দু উপজেলায় আরো ১শ ৪০ বর্গকিলোমিটারসহ মোট ২শ ৪০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে।

ভাঙ্গনে বিলীন এবং ভাঙ্গন কবলিত এলাকার চেয়ারম্যানদের দেয়া তথ্য অনুসারে কমলনগরের সাহেবেরহাট ইউনিয়নে ৩০ হাজার, চর কালকিনিতে ১৫ হাজার, পাটারিরহাট ইউনিয়নে ১৫ হাজার, চর ফলকন ইউনিয়নে ৫ হাজার, চর মার্টিন ও চর লরেঞ্চ ইউনিয়নে ৫ হাজার অধিবাসী ভিটেমাটি হারিয়েছে। রামগতি উপজেলার বড়খেরী ইউনিয়নে ১০ হাজার, চর আলেকজান্ডার ইউনিয়নে ১০ হাজার, চর আবদুল্লাহ ইউনিয়নে ১০ হাজার অধিবাসী তাদের ভিটে হারিয়েছে।

কমলনগর উপজেলার চর কালকিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাস্টার ছাইয়েফ উল্লাহ জানান,

দু উপজেলার মাঝ বরাবর বয়ে যাওয়া লক্ষ্মীপুর-রামগতি সড়ক। এ সড়ক থেকে ১৯৯০ সালে পশ্চিম দিকে মেঘনা নদীর দূরত্ব ছিল প্রায় ১৫ কিলোমিটার। ২০০৬ সালে কমলনগর উপজেলা গঠনকালে মেঘনার দূরত্ব ছিল ১৩ কিলোমিটার। কিন্ত বর্তমানে একই সড়ক থেকে মেঘনা নদীর গড় দূরত্ব ৩ কিলোমিটার।

উপজেলার সাহেবেরহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের জানান,

গত ১০ বছরের তার ইউনিয়নের ৮টি ওর্য়াড বিলীন হয়ে এখন ১টি ওর্য়াডের আর কয়েক একর জমি বাকি রয়েছে। ভাঙ্গনে সাহেবেরহাট ইউনিয়নের প্রায় ৩০ হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

পাটারিরহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যান এডভোকেট নুরুল আমিন রাজু জানান,

তার ইউনিয়নের ৩টি পুর্নাঙ্গ ওর্য়াড বিলীন আরো ৩টি ভাঙ্গছে। ভাঙ্গনের শিকার হয়ে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ ঘরাবাড়ি হারিয়েছে।
রামগতি উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন হেলাল জানান, গত ১০ বছর আগে উপজেলার প্রশাসনিক এলাকা আলেকজান্ডার থেকে দক্ষিণ দিকে মেঘনার দূরত্ব ছিল ১৫ কিলোমিটার এখন ২শ মিটার। রামগতি বাজার থেকেও মেঘনা ছিল ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে এখন বাজারের সাথেই মেঘনা।

রামগতির চর আবদুল্লাহ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামাল হোসেন জানান,

তার ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডেই নদীতে ভাঙ্গছে। বড়খেরী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাছান মাকসুদ মিজান জানান, তার ইউনিয়নের ৭টি ওর্য়াড প্রায় বিলীনের পথে। সেখানকার প্রায় ১০ হাজার মানুষ বাস্তুচু্যুত হয়েছে। আলেকজান্ডার ইউনিয়নের ৭টি ওয়ার্ডের প্রায় ১০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

সদর উপজেলার চর রমনী মোহন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইউছুপ ছৈয়াল জানান,

নদী ভাঙ্গা মানুষের জন্য যে আশ্রয়ণ প্রকল্প গ্রহন করা হয়েছে, তার ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডে তেমন একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প ভাঙ্গনের হুমকিতে পড়েছে।

চর আলেকজান্ডার ইউনিয়নের বালুরচর গ্রামে ভাঙ্গা বেঁিড়বাঁধের ওপর কথা হয় মুর্শিদা বেগম (৫০) নামের এক নারীর সাথে। তিনি জানান, এ পর্যন্ত ৮ বার নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়েছেন। ভাঙ্গনের কারণে সকল স্বজন হারিয়েছেন। এখন তার স্বজন বলতে কেউ নেই, প্রতিবেশীরাই স্বজন।

কমলনগরের আবু তাহের (৩৫) জানান, গত ইয়াসের পরের দিনের জোয়ারে তার ঘর ভেঙ্গে গেছে। বাড়ির অর্ধেক নদীতে ভেঙ্গে গেছে । এখন কোথায় যাবেন তা তিনি জানেন না ?

কি কারণে মেঘনায় হঠাৎ করে এত ভয়াবহ ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে, স্থানীয় ভাবে কেউই তা জানাতে না পারলেও স্থানীয় ভাবে তথ্য নিয়ে জানা যায়, রামগতি কমলনগরের কিছু এলাকায় আগে মাটির বেঁিড়বাঁধ ছিল। ২০০৭ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে বাঁধের ৩৭ কি. মি. মেঘনা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। এরপর সে বাঁধ আর তৈরি করা সম্ভব হয়নি। এরপর লোকালয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে ব্যাপকহারে নদীর তীর ভাঙ্গছে।

নদীতে ভিটেমাটি হারাদের আন্দোলনরত স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন, কমলনগর-রামগতি বাচাঁও মঞ্চের আহবায়ক ও সুপ্রীম কোর্টে আইনজীবি আবদুস সাত্তার পলোয়ান জানান, মেঘনার ভাঙ্গনে কি পরিমাণ গ্রাম, স্থাপনা আর সম্পদের ক্ষতি হচ্ছে তা অনির্ণয়। তিনি সরকারিভাবে তা নির্ণয় করে ক্ষতিগ্রস্থদের ক্ষতিপূরণ ও বর্তমান জনগোষ্ঠির জন্য টেকসই বেঁিড়বাঁধ নির্মাণের দাবী জানান।

পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক সংগঠক চেঞ্চ ইনেশিয়েটিভ এর নির্বাহী পরিচালক ও পরিবেশ এবং জলবায়ু বিশ্লেষক এম. জাকির হোসেন খাঁন বলেন,

নদী ভাঙ্গনের শিকার হতে পারে এমন লোকদের আগাম তথ্য সংগ্রহ করে তথ্যব্যাংক গড়ে ভাঙ্গনের শিকার লোকদের জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয় সহযোগিতার পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি যোগ করেন, ভিটেমাটি হারা লোকেরা আশ্রয়ের জন্য এবং কর্মের জন্য শহরমুখী হবে। যা উন্নয়নশীল বাংলাদেশের জন্য বোঝা হবে। এ বিশ্লেষক পরামর্শ দেন, নদী এলাকায় শুধু মাটির পরিবর্তে সকল বাঁধই কমপক্ষে ৫০ মিটার দৈর্ঘ্যরে জিওব্যাগের উচূঁ বাঁধ দেয়া। অন্যদিকে সারা বছর ব্যাপী নদী ভাঙ্গনের শিকার হতে যাওয়া এলাকার নিখুঁত তথ্য সংগ্রহ ও পর্যবেক্ষণের জন্য রেডক্রিসেন্ট এবং ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচীর স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন তিনি।

কমলনগর-রামগতি আসনের সংসদ সদস্য মেজর (অব) আবদুল মান্নান জানিয়েছেন, দু উপজেলার নদী ভাঙ্গনরোধ করতে একটি প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। আশা করি, সে প্রকল্পের মাধ্যমে নদীর তীররক্ষা করা সম্ভব হবে।

লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ফারুক আহমেদ বলেন,

জেলার ৪টি উপজেলা উপকূলীয় হলেও রামগতি এবং কমলনগরে ব্যাপক হারে নদী ভাঙ্গছে। সদর ও রায়পুরে তেমন নদী ভাঙ্গন নেই। তিনি জানান, জেলার দুটি উপজেলার ৩১ কিলোমিটার মেঘনা নদীর তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণের একটি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদন হয়েছে। অর্থছাড় পেলে খুব শীঘ্রই কাজ শুরু করা যাবে।

 

নদীভাঙন | জলসম্পদ আরও সংবাদ

লক্ষ্মীপুরের নদী খালের সংখ্যা প্রকাশ, নামকরণ এবং দখলমুক্তকরণে অ্যাডভোকেট সাত্তারের আবেদন

স্বেচ্ছাশ্রমে বেড়িবাঁধ মেরামতে কাজ করছে ছাত্ররা

জোয়ারের পানিতে কমলনগর-রামগতিতে বীজতলা ও কাঁচা-পাকা সড়কের ব্যাপক ক্ষতি

টানা জোয়ারের পানিতে ডুবেছে মেঘনার উপকূল

‘চেয়ারম্যান-মেম্বার আইসা দেইখা গেছে, কোনো সহযোগিতা দেয়নি’

১৯৭০ সালের পর থেকে লক্ষ্মীপুরে ১৫২ ভূমিকম্প অনুভূত

লক্ষ্মীপুরটোয়েন্টিফোর বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ে অনলাইন নিউজপোর্টাল প্রকাশনার নিবন্ধনের জন্য আবেদনকৃত, তারিখ: 9/12/2015  
 All Rights Reserved : Lakshmipur24 ©2012- 2024
Editor & Publisher: Sana Ullah Sanu
Ratan Plaza(3rd Floor), ChakBazar, Lakshmipur, Bangladesh.
Ph:+8801794822222, WhatsApp , email: news@lakshmipur24.com