সব কিছু
facebook lakshmipur24.com
লক্ষ্মীপুর রবিবার , ৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শীতে “হাঁস খাওয়া” লক্ষ্মীপুরের ব্যতিক্রমী ঐতিহ্য: আয়োজনে এগিয়ে তরুণ সমাজ

শীতে “হাঁস খাওয়া” লক্ষ্মীপুরের ব্যতিক্রমী ঐতিহ্য: আয়োজনে এগিয়ে তরুণ সমাজ

শীতে “হাঁস খাওয়া” লক্ষ্মীপুরের ব্যতিক্রমী ঐতিহ্য: আয়োজনে এগিয়ে তরুণ সমাজ

মোঃ আলা উদ্দিন:: তীব্র শীতে হাঁসের মাংসের সঙ্গে চিতই পিঠা বা সিদ্ধ রুটি লক্ষ্মীপুরের  একটি ব্যতিক্রমী ও  ঐতিহ্যবাহী ভোজন বিলাসী আয়োজন।বর্তমানে এ রকম আয়োজন চলছে জেলার প্রায় সব পাড়া  মহল্লায়।এ রকম আয়োজনের সাথে জড়িতদের মাঝে  বেশির ভাগই তরুণসমাজ। শুধু তরুনই নয়, চলে বয়স্ক বন্ধুদের মাঝে এমনকি রাজনৈতিক নেতার তুষ্টিতেও। তাই শীত আসলেই এ অঞ্চলে হাসেঁর মাংশের চাহিদা বেড়ে যায়। সে জন্য মাংসের বাজারে এখন হাঁসের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। প্রতি জোড়া মাঝারি সাইজের হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৯০০ টাকায়। যা কয়েক দিন আগেও তা ৫০০-৭০০ টাকায় পাওয়া যেত।

duck_has

জেলার বেশ কয়েকজন স্থানীয় নাগরিকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর জেলা ব্যাপী যে সব সামাজিক অনুষ্ঠানে আপ্যায়নের ব্যবস্থা থাকে তার মধ্যে ধর্মীয় আয়োজন (ইফতার মাহফিল, পূজা) ইত্যাদি উল্লেখ যোগ্য। এছাড়া  বৈশাখে হচ্ছে পান্তা ইলিশ আপ্যায়ন। এগুলোর  প্রায় সবটারই কোনো না কোনো ব্যানারে এবং কোনো না কোনো উদ্দেশ্যের আপ্যায়ন। কিন্তু এ সব কিছুর বাহিরে প্রতি বছর শীতে প্রায় প্রতিটি পরিবার আর বন্ধু বান্ধবদের আয়োজনে হচ্ছে হাঁসের মাংস খাওয়ার মতো অনুষ্ঠান। যার আয়োজন বেশির ভাগই হয়ে থাকে তরুনদের উদ্যোগে। হাঁসের মাংসের সঙ্গে  থাকে রুটি। শীতের তীব্রতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়তে থাকে এ রকম আয়োজন। ফলে শীতে হাসেঁর মাংস খাওয়া এ এলাকার এক অঘোষিত এক রেওয়াজে পরিণত হয়েছে।

অনেক বন্ধু বান্ধব একত্রে করে সে আয়োজন। এ বিষয়ে কথা হয় লক্ষ্মীপুর সরকারী কলেজের স্নাতকের ছাত্র হুমায়ুন কবির ( ২৪) নামে একজনের সাথে। তিনি জানান বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অনেকে বাড়িতে হাঁসের মাংস খেতে পারেন না। অথচ বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতিতে হাঁসের মাংস অনেকটাই জড়িয়ে আছে। হাঁসের মাংস রান্না করাটাও সময়সাপেক্ষ এবং একটু ঝামেলাও। তাই আমরা প্রতি বছর শীতে বন্ধুরা মিলে এ রকম আয়োজন করে থাকি। এটা হাসঁ খাওয়া আর্ আনন্দ ভাগাভাগি করা। প্রথম প্রথম সম্পূর্ণ নিজস্ব বন্ধুবান্ধবরা মিলেই করতাম।এখন চাকুরীজীবি ম্যাচে, কলেজ ম্যাচে ও আয়োজন করি। তার ভাষায় এ রকম আয়োজনের মাধ্যমে অনেকের বন্ধুত্ব বৃদ্ধি পায়।

লেখক: ছাত্র, কম্পিউটার বিভাগ, ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়,গাজীপুর। 

লক্ষ্মীপুর নিউজ আরও সংবাদ

মালেশিয়ার SMJ teratai sdn bhd (malaysis) অর্থয়ানে লক্ষ্মীপুরে ত্রান বিতরণ

রামগতির ক্ষতিগ্রস্থ ১৭০০ কৃষক পেলো কৃষি প্রণোদনা

রামগতির মেঘনায় অজ্ঞাত যুবকের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার

বানের জলে রিপোর্টারদের বিরামহীন ছুটে চলা

খাল দখলকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করলো কমলনগর উপজেলা প্রশাসন 

স্বেচ্ছাশ্রমে বেড়িবাঁধ মেরামতে কাজ করছে ছাত্ররা

লক্ষ্মীপুরটোয়েন্টিফোর বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ে অনলাইন নিউজপোর্টাল প্রকাশনার নিবন্ধনের জন্য আবেদনকৃত, তারিখ: 9/12/2015  
 All Rights Reserved : Lakshmipur24 ©2012- 2024
Editor & Publisher: Sana Ullah Sanu
Ratan Plaza(3rd Floor), ChakBazar, Lakshmipur, Bangladesh.
Ph:+8801794822222, WhatsApp , email: news@lakshmipur24.com