নিজস্ব প্রতিনিধি: রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নের সোন্দড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গোলাগুলির ঘটনার মূল হোতাকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। ইউপি সদস্য পদে শ্বশুর আবদুল মান্নান কে বিজয়ী করতে জামাতা জাকির হোসেন ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে পুলিশ ও ভোটারদের ওপর হামলা ও গুলি চালান। এতে পুলিশসহ আট জন গুলিবিদ্ধ হন। রোববার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (সদর) জুনায়েত কাউসার সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘কেন্দ্র দখল করে ইউপি সদস্য পদে শ্বশুরকে বিজয়ী করতেই জামাতা জাকির ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের নিয়ে সোন্দড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পুলিশ ও ভোটারদের ওপর গুলিবর্ষণ করেন। এতে ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সেলিম ও কমলনগর থানার কনস্টেবল সফি উল্যাহসহ আট জন গুলিবিদ্ধ হন। এ ঘটনায় জাকিরের সহযোগী ছাত্তার মুজমদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জাকিরকে গ্রেপ্তারে তাদের অভিযান চলছে।
হামলাকারী জাকির হোসেন ইছাপুর ইউনিয়নের সোন্দড়া ৪নং ওয়ার্ডের (মোরগ প্রতীক) ইউপি সদস্য প্রার্থী আবদুল মান্নানের জামাতা এবং একই গ্রামের শহিদ উল্ল্যাহর ছেলে। গ্রেপ্তারকৃত ছাত্তার লক্ষ্মীপুর পৌর এলাকার ইব্রাহিম মজুমদারের ছেলে।
0Share