নিজস্ব প্রতিনিধি:: ১৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হবে আর্ন্তজাতিক দূর্যোগ প্রশমন দিবস। এ উপলক্ষে বেলা ১১ টায় ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দেশের উপকূলীয় এলাকায় নব নির্মিত ১০০টি বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রের সাথে লক্ষ্মীপুরের ৫টি কেন্দ্র ডিজিটাল পদ্ধতিতে সুইচ টিপে উদ্ধোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে। প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রেও তা সরাসরি দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কমলনগর উপজেলার ২টি, রামগতি উপজেলার ২টি এবং রায়পুর উপজেলার ১টি বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র উদ্বোধন করা হবে।
ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র গুলো হচ্ছে, কমলনগরের তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, সহিদ নগর উচ্চ বিদ্যালয় হুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, রামগতির চর আফজাল আজাদ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, আজাদনগর মালেক মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় বহুমুখী আশ্রয়কেন্দ্র এবং রায়পুরের দারুল ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র।
মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) বেলা ১১ ঘটিকায় কমলনগরের তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র উদ্ভোধন উপলক্ষে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় বিষয়টি জানা গেছে। তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ফয়সাল আহমেদ রতনের সভাপতিত্বে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন,কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মোল্লা। বক্তব্য রাখেন, সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি এডভোকেট আনোয়ারুল হক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি একেএম নুরুল আমিন মাষ্টার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ উল্লাহ, সহকারি মাধ্যমিক শিক্ষাকর্মকর্তা তোহিদুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন এবং আওয়ামী লীগ নেতা বকুলের রহমান।
সভায় জানানো হয় ১কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে র্নিমিত এ সকল আধুনিক বহুমুখী ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে কমপক্ষে ৫শ লোক আশ্রয় নিতে পারবে তবে অন্যান্য সময় এ গুলো বিদ্যালয়ের ভবন হিসাবে ব্যবহৃত হবে।
0Share