সব কিছু
facebook lakshmipur24.com
লক্ষ্মীপুর শুক্রবার , ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় ব্যবহার করা হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী

যুদ্ধের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় ব্যবহার করা হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী

যুদ্ধের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় ব্যবহার করা হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়তে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় ছয়টি প্রস্তাব রেখে বিশ্বকে রক্ষায় যুদ্ধে ব্যবহৃত অর্থ সে ক্ষেত্রে ব্যয়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘একটি কথা না বলে পারছি না, এই যুদ্ধে অস্ত্র এবং অর্থ ব্যয় না করে সেগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় যদি ব্যয় করা হতো তাহলে বিশ্ব রক্ষা পেত।’

সোমবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪’ এবং ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি)’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে চাই। এ জন্য প্রয়োজন অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি, সহিষ্ণুতা শক্তিশালী করা এবং ঝুঁকি হ্রাসে সমন্বিতভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আরও নিবিড়ভাবে এই ধরিত্রীকে রক্ষায় আমরা কাজ করি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য আমি আপনাদের বিবেচনার জন্য সংক্ষেপে কয়েকটি পয়েন্ট উত্থাপন করতে চাই।

প্রথমত, প্রধান কার্বন নির্গমনকারী দেশগুলোকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে তাদের নির্গমন হ্রাস করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

দ্বিতীয়ত, উন্নত দেশগুলোর দ্বারা জলবায়ু তহবিলে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে। অভিযোজন ও প্রশমনের মধ্যে তা সমানভাবে বণ্টন করতে হবে।

তৃতীয়ত, উন্নত দেশগুলোকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রযুক্তি স্থানান্তরের পাশাপাশি সবচেয়ে কার্যকর জ্বালানি সমাধানে এগিয়ে আসতে হবে।

চতুর্থত, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরের সময় সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর উন্নয়ন অগ্রাধিকারগুলো তাদের ক্ষতি অনুসারে বিবেচনা করা উচিত।

পঞ্চমত, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, নদীভাঙন, বন্যা এবং খরার কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব সব দেশকে ভাগ করে নিতে হবে এবং সবশেষে প্রধান অর্থনীতিগুলোকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে বিশ্বব্যাপী সব অংশীদারের সঙ্গে কাজ করতে হবে।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় বাংলাদেশ সব সময়ই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে নিয়ে ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ—বিসিডিপি’ গঠন করা হয়েছে। এতে সব পক্ষ ঐকমত্য হয়েছে। আমি আশা করি, মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান, ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান, ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন ও বাংলাদেশের রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে বিসিডিপি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতিমধ্যে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) ২০২২-২০৫০ প্রণয়ন করেছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে এটি এইএনএফসিসিসিতে দাখিল করা হয়েছে। এ পরিকল্পনায় আমরা ১১টি জলবায়ু ঝুঁকিযুক্ত এলাকার আটটি খাতে ১১৩টি অগ্রাধিকারমূলক কার্যক্রম চিহ্নিত করেছি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামী ২৭ বছরে ন্যাপে গৃহীত কর্মপরিকল্পনাসমূহ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রয়োজন। এ জন্য সুনির্দিষ্ট তহবিল ও অতিরিক্ত আর্থিক সংস্থানের ব্যবস্থা গ্রহণে আমি ধনী দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাই।’

তিনি বলেন, ‘উন্নত দেশগুলো ব্যাপক কার্বন নিঃসরণের মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে বেশি ভূমিকা রেখে চলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে রক্ষা করা তাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সভাপতি থাকাকালে অভিযোজন এবং প্রশমন কার্যক্রমে উন্নত দেশসমূহের প্রতিশ্রুত প্রতিবছর ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের বিষয়টি বাস্তবায়ন করার জন্য বারবার আহ্বান জানিয়েছি। আমার প্রত্যাশা, উন্নত দেশগুলো তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পরেও বাংলাদেশসহ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের হুমকিতে থাকা অন্য দেশগুলো যাতে অব্যাহতভাবে আর্থিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পায় সে জন্য আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। কপ-২৬-এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উন্নত দেশগুলোকে ২০২৫ সালের মধ্যে অভিযোজন-অর্থায়ন ২০১৯ সালের তুলনায় দ্বিগুণ করার কথা।’

যেসব দেশ ইতিমধ্যে ন্যাপ প্রণয়ন করেছে, তারা যেন ন্যাপ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইউএনএফসিসিসিসহ অন্যান্য সব উৎস থেকে সহজে এবং দ্রুততার সঙ্গে আর্থিক সহযোগিতা লাভ করতে পারে, তা নিশ্চিতের কথা বলেন সরকারপ্রধান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সম্ভাব্য ক্ষতি হ্রাসে অভিযোজন ও প্রশমন উভয় ক্ষেত্রে উপযোগী কার্যক্রম গ্রহণ করে যাচ্ছি।’ এ ক্ষেত্রে ইউএনএফসিসির লস অ্যান্ড ড্যামেজ তহবিল হতে অর্থপ্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে বলেন তিনি।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, জাতিসংঘ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জের (ইউএনএফসিসিসি) নির্বাহী সচিব সাইমন স্টিয়েল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুয়েন লুইস অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।

অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি)’-এর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত অডিও ভিজ্যুয়াল পরিবেশনাও প্রদর্শিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে রক্ষা করা এটা তাদের নৈতিক দায়িত্ব।’

‘ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪’ এবং ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি)’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা, ২২ এপ্রিলছবি: বাসস

কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এই বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ‘ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি’ প্রণয়ন করেন, যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে ‘মুজিব কিল্লা’ নামে পরিচিত।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এই পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামুদ্রিক বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, উপকূলীয় বনায়ন ইত্যাদি কর্মসূচিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৫টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে।

বাংলাদেশে সংঘটিত ১৯৭০ সালে মহাপ্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, এটি জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বাংলাদেশের সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘গত ১৫ বছরে আমরা পার্বত্য ও শাল বনাঞ্চলের প্রায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৫৪৮ হেক্টর এলাকায় বৃক্ষরোপণসহ ৮৯ হাজার ৮৫৩ হেক্টর উপকূলীয় বনায়ন করেছি। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে আমরা সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০১০ (সংশোধিত) প্রণয়ন করেছি।’ জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের পুনর্বাসন ও তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি ঢাকায় গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপ্টেশনের দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক অফিসের মাধ্যমে সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো ভাগ করে নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণে আমাদের অবদান শূন্য দশমিক ৪৮ শতাংশের কম হলেও এর নেতিবাচক প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। অব্যাহত বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল, যা দেশের মোট আয়তনের প্রায় ১২ থেকে ১৭ শতাংশ এই শতাব্দীর শেষ দিকে সমুদ্রগর্ভে বিলীন হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমিত রাখতে উন্নত বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি। গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসে বাংলাদেশ ২০১৫ সালে ইনটেনডেড ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন (আইএনডিসি) প্রণয়ন করে এবং ২০২১ সালে তা হালনাগাদ করে ইউএনএফসিসিসিতে জমা দেয়। এতে আমরা শর্তহীন ৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ এবং শর্তযুক্ত ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি, যাতে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এই পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছে। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সবার অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

বাংলাদেশ | বিশ্ব আরও সংবাদ

যুদ্ধের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় ব্যবহার করা হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী

শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী হলেন মোহাম্মদ এ আরাফাত

লক্ষ্মীপুরের ৪টি আসনের ৪৭৭ ভোট কেন্দ্রে পৌঁছেছে নির্বাচনী সরঞ্জাম

কলকাতায় শুরু হচ্ছে ‘ইন্দো-বাংলা নোয়াখালী উৎসব’

তানভীর আলাদিনকে প্রধান সমন্বয়কারী করে ফেনী থিয়েটারের কমিটি গঠন

লক্ষ্মীপুরটোয়েন্টিফোর বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ে অনলাইন নিউজপোর্টাল প্রকাশনার নিবন্ধনের জন্য আবেদনকৃত, তারিখ: 9/12/2015  
 All Rights Reserved : Lakshmipur24 ©2012- 2024
Editor & Publisher: Sana Ullah Sanu
Ratan Plaza(3rd Floor), ChakBazar, Lakshmipur, Bangladesh.
Ph:+8801794822222, WhatsApp , email: news@lakshmipur24.com