লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলা থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে রওনা হয় হিমাচল পরিবহনের একটি বাস। লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের বটতলী পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে দ্রুতগতিতে আসা কাভার্ডভ্যানকে সাইড দিতে গিয়ে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায় বাসটি।
ঘটনাস্থলে বাসের সুপারভাইজার রামগতির শিক্ষাগ্রামের মো. আবদুল খালেকের ছেলে বাদশা মিয়া (৪৫) নিহত হয়েছেন। এঘটনায় রামগতির আরও তিন আহত হয়েছে।
ওই দিন বুধবার বিকেলে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তির পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম শান্তুনু চৌধুরী। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম।
বাস দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারকে দাফন খরচ বাবদ ২০ হাজার টাকা এবং আহত ব্যক্তিদের প্রত্যেককে চিকিৎসা বাবদ ১০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
আহতরা হলেন, গাড়ীর চালক ও শিক্ষাগ্রামের বাসিন্দা হেলাল উদ্দিন (৪৫), গাড়ীর সহকারী ও শিক্ষাগ্রামের বাসিন্দা রহিম আলীর ছেলে মফিজ উল্যা (৩৪) এবং গাড়ীর যাত্রী ও একই এলাকার বাসিন্দা সাইফুল ইসলামের ছেলে আদিব রহমান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম শান্তুনু চৌধুরী বলেন, হিমাচল পরিবহনের বাস দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তির পরিবারকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
এছাড়াও সদর উপজেলার দুই জন এবং কমলনগর উপজেলার দুই জন আহত যাত্র্রীকে এ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
misusaha/2022/08
0Share