শাকের মোহাম্মদ রাসেল: ডিসেম্বরের ১০ তারিখ থেকেই গ্রাম-গঞ্জে পাড়ায়, মহল্লায় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের গুণকীর্তন আর প্রচারণায় শুরু হয়েছে। মিছিল, সভা-সমাবেশের এই প্রচারণার অন্যতম অনুষঙ্গ ‘মাইক’। তাই লক্ষ্মীপুরে মাইক সার্ভিস পেশার অনেকেই আগাম প্রস্তুত।
বছরের নভেম্বর মাস থেকে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ওয়াজ মাহফিল, সাংস্কৃতিক উৎসব, বাৎসরিক পিকনিক, পূজা সবমিলিয়ে দম ফেলার ফুসরত নেই মাইক ব্যবসায়ীদের। তবে আসন্ন একাদশ নির্বাচনকে ঘিরে মাইক ব্যবসায় যোগ হয়েছে নতুন দিগন্ত।
অন্য সময়ের চেয়ে নির্বাচনের মৌসুমে মাইকের চাহিদা বেড়ে যায়। তাই এই সময়টার জন্য অপেক্ষা করে মাইক ব্যবসায়ীরা । একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে লক্ষ্মীপুরের মাইক ব্যবসায়ীরা সার্বিক প্রস্তুতি রেখেছে। লক্ষ্মীপুরে মাইক সার্ভিস পেশার অনেকেই নিয়ে রাখছেন আগাম এ প্রস্তুতি। প্রচার যন্ত্র কাজে ব্যবহারিত মাইক ছাড়া প্রস্তুত রয়েছে ব্যাটারী, সাউন্ড সিস্টেমও।
এবার অন্য বছরের তুলনায় ভাল সময় কাটবে বলেই আশা করছেন মাইক সার্ভিস ব্যবসায়ীরা। আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এবার মাইকের তুমুল চাহিদা থাকবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা পুরোপুরি নির্বাচনী প্রচার শুরু হয়েছে। ফলে মাইকের চাহিদা বেড়ে গেছে। এজন্য নির্বাচন উপলক্ষ্যে কেউ কেউ দুই-চার জন সহকারীও নিয়োগ দিয়েছে।
জানা যায়, নির্বাচনে মাইক ব্যবহারের সংখ্যায় কোন বাধ্যবাধকতা নাই। তবে দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টার মধ্যেই মাইকে প্রচার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।’
0Share