রায়পুর: রায়পুরে থানার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্যকে আহত ও আওয়ামীলীগ কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় বিএনপি জামায়াতের ৩শ ৩৭ ব্যাক্তির রিবুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। রাতে এসআই সিরাজ বাদি হয়ে
পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় বিএনপি নেতা ও ৮নং চরবংশী ইউপি চেয়ারম্যান হারুনকে প্রধান আসামী করে ২৫ ব্যাক্তির নাম উল্লেখসহ ২০০-২৫০ অজ্ঞাত ব্যাক্তির রিরুদ্ধে একটি মামলা এবং আওয়ামী কর্মীদের কুপিয়ে হত্যার চেষ্টাসহ মিছিলে হামলার ঘটনায় ৩৭ ব্যক্তির নাম উল্লেখসহ আরো ২০-২৫ অজ্ঞাত ব্যাক্তির বিরুদ্ধে অপর মামলাটি করেন যুবলীগ আহবায় কামরুল হাসান রাসেল। মঙ্গলবার এঘটনায় পুলিশ হাসপাতাল গেইট থেকে ৮ নং দক্ষিন চরবংশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা হারুনুর রশিদ হাওলাদার, বাস টার্মিনাল থেকে যুবদল কর্মী রুবেল ও সুজনকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করেছেন।
মামলার এজাহার সুত্রে জানাযায়, সোমবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ৭নং বামনী ইউনিয়ন থেকে দুই শতাধিক লোকের একটি মিছিল পৌর শহরের বাসষ্টান্ড সংলগ্ন টিএন্ডটি এলাকায় পৌছলে বিএনপি-জামায়াতের কর্মী হারুন হাওলাদার, সুজন, নান্টু, মুকুল, আকবর হোসেন স¤্রাট, হাবিবুর রহমান সুজন, ফয়সাল, সজিব, মহাজন, ফিরোজ আলম, বাপ্পি, রিপন, হাসানুজ্জামান সবুজ, ইকবাল হোসেন, আবুল বাশার, শিপন মালত, শফিক গাজী, শাহ আলী, সেলিম দেওয়ান, আমির হোসেন, হারুনুর রশির, আইয়ুব আলী, আলাউদ্দিন, সজিব, এনামুল হক রাসেলসহ অজ্ঞঅত ২০০-২০৫ ব্যাক্তি টিএন্ডটি রাস্তার গলি থেকে মিছিলে আক্রমন চালায় ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এসময় ওসির নেতৃত্বে একদল পুলিম আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে বিএনপি নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করার চেস্টা করলে উশৃখংল বিএনপি-জামায়াত কর্মীরা পুলিশের উপর হামলা চালায়। এসময় ওসি মনজুরুল হক আকন্দ, এসআই আবুল বাশার, সিরাজ, কনস্টেবল মিজান, শাহজালাল, আব্দুর সাত্তার, ও খালেদ আদনান মারাত্বক আহত হন। অপর মামলায় যুবলীগ নেতা কামরুল হাসান রাসেল পৌর কৃষকলীগ সভাপতি শাহীন ভুইয়া, জেলা যুবলীগ সদস্য তানভির হায়দার চৌধুরী রিংকু,বাবুল মেম্বার, ফরহাদ হোসেন মিরন মেম্বার, কামাল হোসেন চৌধুরী, আবু তাহের কোম্পানী, রুবেল, জালাল আহম্মদ দুলালও মোঃ সেলিমকে কুপিয়ে হ্যার চেষ্টা ও মারধরের অভিযোগ এনে মামলা করেন।
0Share